পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Curiosity of cockroach milk

ছবি
 🪳🪳🥛🍼আরশোলা আহরিত পয়ঃ🪳🪳🥛🍼          ∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆                                  মাতৃ স্তন্যে ধন্য শৈশব                      গো দুগ্ধে পালিত           শ্লেষ্মা-আদীতে ছাগ পয়ঃ                 গলোদ্ধকরণে বাধিত  তাই বলে  আরশোলার দুধ? তেলাপোকার তেল বেড় করে লাগায় শুনেছি,  চীনারা চপ বানিয়ে খায়,  কিন্তু দুধের ব্যাপারটি তবে কি? একধরনের আরশোলা যার  বৈজ্ঞানিক নাম Diploptera punctata ডিপলোপ্‌টোরা পাঙ্কটেটা তার পাকস্থলীতে দুধের প্রোটিনের ক্রিস্টাল ধারণ করে। ••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••• মিলনরত স্ত্রী এবং পুরুষ ডিপলোপ্‌টোরা পাঙ্কটেটা । অন্যান্য পতঙ্গরা যেখানে ডিম প্রদানের মাধ্যমে সন্তান উৎপাদন করে সেখানে এই প্রজাতির আরশোলারা সরাসরি সন্তান জন্মদান করে। Pacific beetle cockroach প্যাসিফিক বিটল আরশোলা চীন ভারত মায়ানমার সহ বিভিন্ন স্থানে দেখা মেলে। সরাসরি সন্তান জন্মদান করতে পারে এমন কিছু আরশোলাদের মধ্যে অন্যতম এই প্যাসিফিক বিটল আরশোলা। এমনই সরাসরি সন্তান জন্মদান করতে পারে এমন  আরশোলার উদাহরণ... 🪳Cape Mountain cockroach কেপ মাউন্টেন আরশোলা, gia

Emergence of a dragon

ছবি
         <<<<<<<অভু্যদয় আবির্ভাব>>>>>> ^<>^<>^<>^^<>^<>^<>^^<>^<>^<>^^<>^<>^<>^ ছোটবেলার সেই রূপকথার গল্পটি সম্পূর্ন মনে নেই যদিও তবুও শেষটা ছিল এইরকম.... ভয়ঙ্কর দৈত্যের খোলস ছেড়ে বেড়িয়ে এল সুন্দর এক রাজপুত্র... বৈচিত্র্যময় পরমা প্রকৃতিতে এমন ঘটনা হামেহাল ঘটে চলে! বিশ্বাস হচ্ছে না তাইতো? লাল, হলুদ, কালচে নানা রঙের ফড়িং উড়তে দেখা যায় যত্র তত্র সর্বত্র। এদের জীবন চক্র খুঁটিয়ে দেখলে এক আশ্চর্য ঘটনার সন্মুখীন হতে হয়। ক্ষুদে প্রাণীজগতে স্বাগত জানাই........ মূলত দুই ধরনের ফড়িং চোখে পড়ে, Damselflies  বা কাঠ ফড়িং এবং Dragonflies বা গঙ্গা ফড়িং অথবা শুধু ফড়িং। পার্থক্য বলতে দুইয়ের আকার, ডানার সংখ্যা ইত্যাদি। তবে এদের জীবনচক্রের একটি জায়গায় মিল রয়েছে, আবির্ভাব পর্বে। শুরু হোক তবে এদের জীবনচক্রের সফর...... সাধারণত পতঙ্গদের জীবনচক্রের চারটি পর্যায় থাকে ১ ডিম ২ লার্ভা বা শূককীট  ৩ পিউপা বা মুককীট    ৪ পূর্ণাঙ্গ বা A for adults কিন্তু ফড়িঙের জীবনে দেখা যায় তিনটি পর্যায

গলাধঃকরণ গল্প

ছবি
  কথায় আছে 'সাপের ছুঁচো গেলা',  কথার কথা যদিও আসলে ব্যাপারটা হল দুর্গন্ধময় ছুঁচোকে উদরস্হকরা সাপের পক্ষে অত্যন্ত কষ্টসাধ্য, কিন্তু মুখে পুরবার পরে সাপ তার বাঁকা দাঁতের মধ্য দিয়ে তাকে উগরে ফেলতে পারে না---এ থেকে যেটি বোঝানো হয় ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো ব্যাপারের সঙ্গে যুক্ত থাকা; উভয়সংকটে পড়া। বাস্তবে সাপ ছুঁচো গিলতে পারলেও  মোরে ঈল মাছ যদি ভাবে  পটকা মাছ বা পাফার মাছ খাবে  তবে ব্যাপারটা কেমন দাড়াবে?? দুইজনের পরিচয়ে আসা যাক। মোরে ঈল মাছ একটি শিকারী মাছ যা আকারে প্রায় সাপের মতো । উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি শক্তিশালী সর্পিল দেহ তাদেরকে কেবলমাত্র জলের ভিতর স্বাচ্ছন্দ্যে চলতে দেয় না, পাশাপাশি সরু সংকীর্ণ  শিলার খাঁজে লুকিয়ে রাখতে সাহায্য করে। তাদের চেহারা বেশ ভয়ঙ্কর , একটি বিশাল মুখ এবং ছোট চোখ, শরীরের  উপর দিক সামান্য চ্যাপ্টা হয়। দাঁতগুলি তীক্ষ্ণ এবং লম্বা দীর্ঘ, তাই মাছের মুখ প্রায় কখনও বন্ধ হয় না। মোরে ঈল moray eel এই নাম পেল কিভাবে? পর্তুগিজ শব্দ moreia মরিয়া থেকে লাতিন শব্দ mureana মরিনা শব্দটির উদ্ভব যার অর্থ সামুদ্রিক ঈল। এদের প্রায় ২০০ টি প্রজাতি বিদ্যমান। উদাহরণ