গজ গাথা

 


🦣🐘🦣🐘গজ গাথা 🐘🦣🐘🦣

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ 

কথায় আছে হস্তীমূর্খ, তবে হাতি মোটেই মূর্খ জানোয়ার নয়। বরং এই হাতির মাথার ঘি তথা ঘিলু ছিল মানুষের খাদ্য।প্রস্তরযুগের প্যালিওলিথিক সময়ের প্রাচীন মানুষেরা বিলুপ্ত প্রজাতির হাতির বিশাল মাথা খেয়ে জীবনধারণ করতো বলে নতুন একটি গবেষণায় জানা গেছে।গবেষকরা জানান, বিভিন্ন প্রজাতির প্রাগৈতিহাসিক ওই  মানুষেরা প্রোটিন ও চর্বিজাতীয় খাদ্যের একটি মূল্যবান উৎস হিসেবে হাতি শিকার করতো।

ইসরায়েলের তেল আবিব ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যাভাইড অ্যাগাম ও রান বারকেই, হাতির মাথা আবিষ্কৃত হয়েছে, এমন প্রত্নতাত্ত্বিক সাইটগুলোর সংখ্যা পর্যালোচনা করেছেন। তারা গবেষণা করেছেন প্রাচীন বিশ্বজুড়ে প্রথম মানুষেরা বসবাস করেছে এমন সব সাইটগুলোতে গিয়ে। যেমন- আফ্রিকার বর্তমান জিবুতির ১৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ বছর, ইসরায়েলের ৫ লাখ বছর ও ৮ লাখ বছর এবং আধুনিক রাশিয়া ও ইউরোপের ১৩ হাজার বছর থেকে দেড় লাখ বছর বয়সী মানুষের বসবাসস্থলগুলো থেকে হাতির মাথা পাওয়ার তথ্য জানান তারা।

যেমন: ডেড সি’র হুলা উপত্যকার মধ্য প্লেইস্টোসিন যুগের গেসের বেনট ইয়াকভ সাইট থেকে ১৫৪টি হাতির দাঁত, পিঠের ভেতরের হাড়ের টুকরোসহ একটি প্রায় সম্পূর্ণ মাথার খুলি উদ্ধার করা হয়। এর অনেক অংশ ইচ্ছাকৃতভাবে সরানো এবং সেখানে বসবাসকারী মানুষের হাতে চূর্ণ হয়েছে।

এ দেহাবশেষ অধুনালুপ্ত প্যালায়েলোক্সডন অ্যান্টিকুস্‌  প্রজাতির হাতির, যা টাস্কড্‌ হাতি নামে পরিচিত ছিল। বর্তমান এশীয় হাতির পূর্বপুরুষ টাস্কড্‌ হাতি প্রজাতি আজকের প্রজাতির চেয়েও অনেক বড় ছিল। এ থেকে বোঝা যায় যে, এ হাতির মাথা ছিল প্রাচীন মানুষের বৃহত্তম খাবার, যার বাইরের ও ভেতরের অংশ খেতে পারতো তারা।


অতএব প্রশ্ন আসে এখন যে হাতি দেখা যায় তার পূর্বপুরুষ তবে করা?

প্রাগৈতিহাসিক হাতিরা কিন্তু মোটেও এখনকার হাতিদের মতো ছিল না। প্রাচীনতম হাতিরা ছিল ছোট্ট শুকোর বা শুয়োরের মতো। 



যার নাম 

মোয়েরি থেরিয়াম(Moeritherium),দেখতে আধুনিক টাপিরের মত হলেও,



 জেনে রাখা ভালো টাপির গন্ডার বা ঘোড়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত হাতি কিম্বা শুকরের সঙ্গে নয়।



এই মোয়েরি থেরিয়াম-এর আবির্ভাব ঘটেছিল প্রায় পাঁচ কোটি আশি লক্ষ বছর আগে সম্ভবত আফ্রিকায় বা দক্ষিণ পশ্চিম এশিয়ায়। এরা ছিল আধা জলচর, আধা স্থলচর প্রাণী। এই হাতি প্রাগৈতিহাসিক যুগের অন্যান্য হাতিদের সঙ্গে আধুনিক হাতিদের দু-একটা বিষয় ছাড়া কোনো মিল ছিল না।



 এদের দেহ ছিল লম্বা ৭০ সেন্টিমিটার, মাথাটা ছিল লম্বা। আর এদের চোখ থাকত নাকের থেকে অনেকটা দূরে।এদের সঙ্গে আধুনিক হাতিদের যেটা মিল ছিল সেটা হল দাঁত। গজদন্ত বলে কিছু ছিল না ঠিকই কিন্তু গঠনগত মিল থাকায় এদের শুঁড়যুক্ত প্রাণীদের পূর্বপুরুষ বলে মনে করা হয়।



প্রাগৈতিহাসিক হাতিদের মধ্যে প্যালিওমাস্টোডন, মোয়েরি থোরিয়াম এদের প্রায় একই সঙ্গে পৃথিবীতে আবির্ভাব ঘটে এবং একসঙ্গে বহু দিন এই পৃথিবীতে ছিল।



এদের আবির্ভাব ঘটেছিল প্রায় পাঁচ কোটি আশি লক্ষ বছর আগে সম্ভবত আফ্রিকায় বা দক্ষিণ পশ্চিম এশিয়ায়। 



উদাহরণ হিসেবে :-

প্যালিওলক্সোডন নামাডিকাস



(Paleoloxodon namadicus): 

১৭ফুট উঁচু ২২টন ওজনের এই হাতির দাঁত ছিল সোজা। ভারতেই উদ্ভুত, এই বিশাল হাতিটির জীবাশ্ম পাওয়া গেছে বেতোয়া বা বেত্রবতী নদীর শাখা ধসন নদীর পাড়ে, উত্তর প্রদেশে।



প্রায় ৩.৭ থেকে ৩ কোটি বছর আগে হাতির অপর এক পূর্বপুরুষের দেখা পাওয়া যেত নাম

 Phiomia ফিওমা। 



এদের মাথাটা বেশ বড়ো এবং চোয়াল ছিল লম্বা। এই চোয়ালের উপরে থাকত দুটো গজদন্ত, নীচের দিকে বাঁকানো আর নীচের চোয়ালেও দুটো দাঁত সেগুলো কিন্তু সোজা ছিল। এই দাঁতগুলো ছিল ছোটো। এদের একটা ছোটো মাপের শুঁড়ও ছিল।

Phiomia serridens (=P. wintoni, P. osborni, P. minor) লম্বায় ০৪.৪১ ফুটের মত ছিল,

 Phiomia major আকারে আরো বড় ছিল।


ফিওমা এবং মোয়েরিথেরিয়াম এর তুলনামূলক পার্থক্য নিন্মরূপ



উপরের সব চাইতে নিচের ছবিটি টপির নামক প্রাণীর।


এখন থেকে প্রায় দু-কোটি বছর আগে ইউরোপে বাস করত হাতির পূর্বপুরুষদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য Deinotherium ডাইনোথোরিয়াম।



(নাম শুনে সুকুমার রায়ের হেশোরাম হুঁশিয়ারের ডায়েরি র কথা মনে পড়ে গেল বেচারাথেরিয়াম,গোমড়াথেরিয়াম ,ল্যাংড়াথেরিয়াম)।

যাই হোক ডাইনোথোরিয়াম হাতি সাদৃশ্ মহাকায় প্রাণী তবে এদের গজদন্ত উপরের চোয়াল maxilla নয় বরং নিচের চোয়াল mandible থেকে বাইরে বের হতো।এই দাঁত দিয়ে ওরা মাটির তলা থেকে গাছের শিকড় খুঁজে বার করত। 



উদাহরণ

ডাইনোথোরিয়াম ইন্ডিকাম (Deinotherum Indicum)  এদের এখনকার হাতির পূর্বপুরুষ ভাবা হয়। তবে এদের দাঁত ছিল নীচের দিকে বাঁকানো। ডিনোথেরাম ইন্ডিকামের জীবাশ্ম যথাসম্ভব ১৮৪৫ সালে খুঁজে পাওয়া যায় , যদিও ভারতে আর পাকিস্তানে জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। তবে ডিনোথেরিয়াম জাইগান্টামের উচ্চতা ১৩ফুট ওজন ৮-১২টন ছিল (রাশিয়াতে পাওয়া গেছে)।

কলকাতার ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম-এ এদের মাথার খুলির জীবাশ্ম রাখা আছে।



এখন থেকে প্রায় দেড় কোটি বছর আগে হাতির আর এক পূর্বপুরুষের আবির্ভাব ঘটে।

 এদের নাম Mammut মামুট বা আমেরিকান মাস্টোডন।মাস্টোডন কথাটি এসেছে মাষ্টস বা স্তন এবং ওডাস বা দাঁত থেকে  (mastós 'breast' + odoús 'tooth')।



এদের আকৃতি প্রায় এখনকার হাতিদের মতোই। তবে, এদের সারা দেহ বড়ো বড়ো লোমে ঢাকা ছিল।

এই মাস্টোডনের বিভিন্ন প্রজাতির গুলি যথাক্রমে

Mammut  americanum ,



Mammut  cosoensis 

Mammut matthewi ,Mammut  pacificus 

Mammut  raki প্রভৃতি।



প্রাগৈতিহাসিক হাতিদের মধ্যে স্টেগোন  Stegodon ("roofed tooth" from the Ancient Greek words στέγω, stégō, 'to cover', + ὀδούς, odoús, 'tooth' because of the distinctive ridges on the animal's molars) নামে আর এক ধরণের হাতি ছিল। এদের আবির্ভাব হয়েছিল ৭০ লক্ষ বছরেরও অনেক বেশি আগে। এই ৭০ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ বছরের মধ্যে এদের বেশ বাড়বাড়ন্ত ছিল। ভারতে শিবালিক পাহাড়ের পাথরে এদের জীবাশ্ম বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন। এই স্টেগোডনদের মধ্যে একজন সদস্য হল স্টেগোডন গণেশ।



শিবালিক পর্বতমালায় জীবাশ্ম পাওয়া স্টেগোডন গনেশ এর। 



এদের দাঁতের দৈর্ঘ্য হত প্রায় সাড়ে চার মিটার। এরা উচ্চতায় প্রায় ৪.২ মিটার। শুঁড়ও ছিল বেশ লম্বা। আর পা-ও বেশ মোটা আর লম্বা।

স্টেগোডন নামাডিকাস(Stegodon namadicus) হাতি। উচ্চতায় ১২ফুট ওজনে ১২টন। ১১৪লক্ষ বৎসর থেকে ৪১হাজার বৎসর আগেও ভারতে ছিল। আগে ভাবা হত স্টেগোডন সব হাতি আর ম্যামথের পূর্বপুরুষ। সে ধারনা এখন বাতিল হয়ে গেছে।   চিনেও ছিল এরা।



এদের গজদন্ত দুটি বড় হয়ে বড় কাছাকাছি চলে আসত, তাই  শুঁড় দাঁতের পাশ দিয়ে ব্যাবহার করতে হতো।

স্টেগোডন গনেশ এর কঙ্কাল কলকাতার ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম-এ রয়েছে।



প্রায় ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ বছর আগে আফ্রিকাতে তিন ধরণের হাতির আবির্ভাব হয়েছিল। (১) লস্কোডন্টা (২) এলিফাস (৩) ম্যামথ।


লস্কোডন্টা, এরা বর্তমান আফ্রিকান হাতির পূর্বপুরুষ বলা যায়। লক্সোডন্টা ইংরেজি: Loxodonta গ্রিক ভাষায় অর্থ "তেরছা দাঁত"।

আফ্রিকা মহাদেশের হাতিগুলোর দুটি প্রজাতির নাম - আফ্রিকান ঝাড় হাতি (লক্সোডন্টা আফ্রিকানা) আর

 ছোট আফ্রিকান বন হাতি (লক্সোডন্টা সাইক্লোটিস)।

Loxodonta atlantica হল আফ্রিকা থেকে Loxodonta গণের হাতির একটি বিলুপ্ত প্রজাতি। এটি আধুনিক আফ্রিকান হাতির চেয়ে বড় ছিল, আরও বিশাল দাঁতের সম্ভার। 


এলিফাস- বর্তমান ভারতীয় বা এশিয়ান হাতির পূর্বপুরুষ। হাতি পরিবারের অন্যতম জীবিত সদস্য Elephas।

হাতির পূর্বপুরুষ অপর এক প্রজাতির নাম

এলিফাস হাইসুড্রিকাস (Elephas Hysudrcus)। 



জীবাশ্ম পাওয়া গেছে শিবালিক এলাকায়।

এর অন্যান্য নাম Gajah Blora (Blora Elephant)

ব্লরা হাতি।




এই ম্যামথ এবং এলিফাসরা বেশ কয়েক লক্ষ বছর বাদে আফ্রিকা ছেড়ে চলে গেল ইউরোপ আর এশিয়ায়। লস্কোডন্টারা আফ্রিকাতেই রয়ে গেল। তাই এদের বংশধরদের এখনও আফ্রিকাতেই দেখতে পাওয়া যায়।



"'ম্যামথ"' হচ্ছে বিলুপ্ত ম্যামুথুস, গণের যে কোনো প্রজাতি, সাধারণভাবে লম্বা, বাঁকান শুঁড়বিশিষ্ট, এবং উত্তর গোলার্ধের প্রজাতিগুলো লম্বা চুলবিশিষ্ট। তারা প্লায়োসিন যুগ থেকে হলোসিন যুগের মাঝামাঝি কালে এশিয়া, আফ্রিকা ও উত্তর আমেরিকায় বাস করত যা প্রায় ৫ মিলিয়ন থেকে ৪, ৫০০ বছর পূর্বে।

ম্যামথরা আফ্রিকা ছেড়ে এশিয়া, ইউরোপ আর উত্তর আমেরিকায় চলে এসে বহুদিন রাজত্ব করার পর প্রায় কুড়ি হাজার বছর আগে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিল। সাইবেরিয়া এবং আলাস্কার বরফে ঢাকা অঞ্চলে এখনও এদের অবিকৃত দেহ পাওয়া যায়।ম্যামথদের সবশেষ টিকে থাকা প্রজাতি ছিল লোমশ ম্যামথ।



লোমশ ম্যামথ (Mammuthus primigenius) ম্যামথের একটি বিলুপ্ত প্রজাতি। এই প্রজাতিটি প্লাইস্টোসিন কালে পৃথিবীতে টিকে ছিল এবং ম্যামথ প্রজাতির মধ্যে সর্বশেষ প্রজাতি এই লোমশ ম্যামথ। পূর্ব এশিয়ার ম্যামথ অঞ্চল থেকে প্রায় ৪ লক্ষ বছর আগে লোমশ ম্যামথের উত্থান ঘটে। গবেষকদের ধারণা, উত্তর আমেরিকার মূল ভূখণ্ড থেকে ম্যামথের বিলুপ্তি ঘটে প্রায় ১০ থেকে ১৪ হাজার বছর আগে। তবে তারপরও অন্তত পাঁচ হাজার বছরের বেশি সময় এরা টিকে ছিল আলাস্কার সেন্ট পল দ্বীপে। এখানে থাকা ম্যামথের দলটি জলের অভাবে বিলুপ্ত হয়ে যায় বলে ধারণা গবেষকদের। এখনকার হাতিদের যেমন প্রচুর জলের প্রয়োজন হয়, ম্যামথদেরও তেমনি দৈনিক কমপক্ষে প্রায় ৭০-২০০ লিটার জলের প্রয়োজন হতো। কিন্তু তখন সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়ে সুপেয় জলাধারগুলো নোনা জলেতে পরিণত হয়ে নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সুপেয় জলের অভাবে ধীরে ধীরে তারা এগিয়ে যায় বিলুপ্তির দিকে।

প্রাগৈতিহাসিক কালে এমন এক প্রজাতির হাতির অস্তিত্ব পৃথিবীতে ছিল যাদের বলা হয় ‘বামন হাতি’।

বামন হাতিরা তাদের পূর্বপুরুষ কিংবা সমসাময়িক কালে বেঁচে থাকা অন্য হাতির তুলনায় আকারে বেশ ছোট ছিল। কিন্তু বামন হাতিদের নিয়ে একটা রহস্য আছে, তাদের সবাই কোনো না কোনো দ্বীপের বাসিন্দা ছিল!

শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী হাতির বর্গ প্রোবোসিডিয়া। এই বর্গের অন্তর্ভুক্ত অনেক প্রজাতিই ভূমধ্যসাগর ও এশিয়ার বিভিন্ন দ্বীপে আটকা পড়ে। এরাই পরিবেশগত কারণে পরিবর্তিত হয়ে বামন হাতিতে পরিণত হয়। সময়ের স্রোতে এরা কেউই আর টিকে নেই, শুধু রয়ে গেছে এদের দেহাবশেষ। আর এই দেহাবশেষ বিশ্লেষণ করেই জানা গেছে বামন হাতির রহস্য।

উদাহরণ::- পিগমি হাতি

Elephas falconeri, Palaeoloxodon falconeri।



বামন হাতিদের দেহাবশেষ পাওয়া গিয়েছে ভূমধ্যসাগরের আর এশিয়ার বিভিন্ন দ্বীপে। ভূমধ্যসাগরীয় এলাকার সাইপ্রাস, মাল্টা, ক্রেটে, সিসিলি, সারডিনিয়া, সাইক্লেডেস ছাড়াও এশিয়ার জাভা, সুমাত্রা,বরনিও, ফিলিপাইন, তিমুর প্রভৃতি দ্বীপে বামন হাতির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। এছাড়াও ক্যালিফর্নিয়ার চ্যানেল আইল্যান্ড, সাইবেরিয়ার রাংগেল দ্বীপেও খণ্ডাকারে বামন হাতির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।



আকৃতির কথা যদি বলা হয় তবে আধুনিক টাপির এর সাথে মোয়েরিথেরিয়াম এবং ফিওমা এর আকৃতিতে বড় মিল পাওয়া যায় যদিও টাপির সম্পূর্ন আলাদা প্রজাতি।



দীর্ঘ এই গজ গাথায় উল্লেখিত হাতিদের অনেকেই যেমন জলবায়ু পরিবর্তন দায়ী তেমনি অনেক ক্ষেত্রে দায়ী মানুষ। হ্যাঁ দীর্ঘদেহী দীর্ঘজীবি এই প্রাণী মানুষের দৌরাত্ম্যে আজ বিলুপ্ত চিরতরে।




তথ্য সাহায্যে

অন্তর্জাল, ভারতীয় জাদুঘর,



এবং অন্যান্য।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

স্বকাম সমাচার

নিষিদ্ধ অঙ্গের নিদানতত্ত্ব

ভবিষ্যতের ভয়