শেষ অবশেষ

 


            💀💀☠️🦴শেষ অবশেষ💀☠️🦴💀

         €₹¥€€₹¥₱£¢$৳¥₱£¢$৳₱£¢$৳€₹¥₱£¢$


প্রকৃতির একমাত্র চরম এবং পরম সত্য মৃত্যু।

 ক্ষুদ্র বা বৃহৎ যে জীব জন্ম নিয়েছে, সংক্ষিপ্ত বা দীর্ঘ জীবন যাপনের পর মৃত্যু তাকে গ্রাস করবেই।

প্রিয়জন পরিজন দুদণ্ড চোখের জলে মনের জ্বালা জুড়িয়ে অবশেষে তোড়জোড় শুরু করবে মৃতদেহ সৎকারের ব্যবস্থা করতে।আমাদের সমাজে আমরা মূলত মৃতদেহকে কবর দিতে কিংবা শ্মশানে চিতায় পোড়াতে দেখি এবং খুব কম ক্ষেত্রে দেখা যায় শিক্ষার উদ্দেশ্যে দেহ দান, চিকিৎসার প্রয়োজনে অঙ্গদান।

তবে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় মৃতদেহ সৎকারের এমন সব অদ্ভুত প্রথা প্রচলিত আছে বা ছিলো, যেগুলো সম্পর্কে জানলে শিহরিত এবং বিস্মিত হতে হয় বৈকি।

বিচিত্র সেসব সৎকার সংস্কৃতির কাহিনী আজ শোনানো যাক।

        🦅🦅আকাশ-সমাহীতকরণ🕊️🕊️


Sky burial তথা আকাশ-সমাহীতকরণ নামক এই প্রথাটির চর্চা করা হয় তিব্বতে। তিব্বতী ভাষায় এ প্রথাটির নাম ‘ঝাটর’, যার অর্থ পাখিদের খাদ্য দেয়া। সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে মৃতদেহটিকে প্রথমে পাহাড়ের উপরে দেহ সৎকারের স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে থাকা সন্নাসীরা এরপর কাপড় সরিয়ে কুড়াল দিয়ে দেহটিকে টুকরো টুকরো করে ফেলেন! তারপর সেখানে উড়ে আসে শকুনের মতো মাংশাসী পাখিরা। তারা এসে মৃতদেহটিকে সাবাড় করে দিয়ে যায়। শকুনেরা তো শুধু মাংস খেয়েই উড়ে যায়, থেকে যায় মৃতদেহের হাড়গুলো।



 সেগুলোকে এরপর হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুড়ো গুড়ো করে ফেলা হয়। হাড়ের চূর্ণকে এরপর ময়দার সাথে মিশিয়ে অন্যান্য ছোট পাখিদের খাওয়ানো হয়। আকাশ থেকে উড়ে আসা প্রাণীদের সাহায্যে এ সৎকারের কাজ করা হয় বলেই এর এরুপ নামকরণ। ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায় যে, মৃতদেহ সৎকারের বিচিত্র এ পদ্ধতির শুরু হয়েছিলো দ্বাদশ শতকের কাছাকাছি সময়ে।


               🥣🥣মৃতদেহের স্যুপ🥣🥣

Yanomami's Ash Soup হ্যাঁ সাহেবরা এই নামই দিয়েছেন অবশ্য। ভেনেজুয়েলার ঘন বনাঞ্চলে বাস করে ইয়ানোমামি গোত্রের লোকেরা।

কেউ মারা গেলে তার দেহটিকে গ্রাম থেকে বেশ দূরের এক জায়গায় নিয়ে যায় তারা। সেখানে নিয়ে দেহটিকে প্রথমে চিতায় পোড়ানো হয়। এরপর অবশেষ হিসেবে থেকে যাওয়া হাড়-ছাইগুলো একত্রিত করে বিশেষ কন্টেইনারে করে সেগুলো গ্রামে নিয়ে আসে তারা। এরপরই যেন শুরু হয় মৃতদেহ সৎকারের মূল আনুষ্ঠানিকতা।

মৃতের হাড়গুলো চূর্ণ করা হয় প্রথমে। এরপর একটি পাত্রে কলা নিয়ে তা সিদ্ধ করা হয়। কলা সিদ্ধর মাঝেই এরপর মিশিয়ে দেয়া হয় সেই হাড়চূর্ণ ও ছাই। মৃতের আত্মীয়েরা এরপর সেগুলো মজা করেই সাবাড় করে দেয়! একে মৃতের প্রতি তাদের ভালোবাসা প্রকাশের উপায় হিসেবেই মনে করে তারা।



ইয়ানোমামি উপজাতি (ব্রাজিল) এই প্রথা endocannibalism এন্ডোক্যানিবালিজমের উদাহরণ। এন্ডোক্যানিবালিজম স্বজাতি ভোজনের একটি প্রকার বিশেষ, নিজের সামাজিক গোষ্ঠীর মৃত সদস্যদের খাওয়া, প্রায়শই আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের সাথে যুক্ত থাকে।


        🪑🪑অষ্ট দিবস বসে বাসস্থানে।

                   এরপর যখন পরে মনে।। 🪑🪑


ফিলিপাইনের ইফুগাও অঞ্চলের মানুষেরা , কেউ মারা গেলে তারা মৃতদেহটিকে তার বাড়ির সামনে চেয়ারে বসিয়ে রাখে! হাত-পা-মাথা বেঁধে রাখা হয় যাতে সদ্য মৃত সেই ব্যক্তি পড়ে না যান। ঠিক যেন বাড়ির উঠোনে লোকেরা কাজ করছে, আর চেয়ারে বসে থেকে কেউ সেই কাজগুলোর তদারক করছে। এভাবে দেহটি রেখে দেয়া হয় আট দিন পর্যন্ত। এই আট দিনে তার আত্মীয়-স্বজনেরা মৃতদেহকে ঘিরে নানা আচার-অনুষ্ঠানে মেতে ওঠে। শোক প্রকাশ, নাচ (Bangibang) , মদ্য (Baya, a rice wine made in the Ifugao province) পানে মেতে ওঠা- এ সবই চলে আসরের মাঝখানে সেই দেহটিকে রেখেই।



এরপর মৃতদেহ কবরস্থ হয়।

এরপর একবছর বা তারও পরে সেই দেহ বা হাড়গোড় যা পড়ে থাকে, তা পুনরায় কবর (grave or lubuk) থেকে বের করে, তাকে পরিষ্কার করে সযত্নে মুড়ে দেওয়া হয় নতুন কাপড়ে।

এই অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক নাম bogwa বোগওয়া।



এই বোগওয়া পরিবার কেন্দ্রিক অনুষ্ঠান নয়, বরং এটি গ্রামের একটি উৎসব। এই অনুষ্ঠান উদ্দেশ্যে উৎস্বর্গ হয় পশু এবং মাংস সকলের মধ্যে বিতরণ হয়, যাকে bolwa বোলওয়া বলা হয়।


☝️✌️🖐️🖖সৎকার সম্মানে একলব্য☝️✌️🖐️🖖


মহাভারতে গুরুদক্ষিণা স্বরূপ বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দিতে হয়েছিল ছাত্র একলব্যকে, কিন্তু মৃতের সম্মানে যদি দিতে হয় আঙ্গুল??????

(Ndani/Dani) ডানি উপজাতির নিবাস ইন্দোনেশিয়া, পশ্চিম নিও গিনি প্রভৃতি অঞ্চলের উচ্চভূমিতে।

পরিবারের কারও মৃত্যুতে ওই পরিবারের নারীর কেটে ফেলতে হয় আঙ্গুলের ডগা (iki paleg)।



প্রথমে আধঘন্টা আঙ্গুলের ঊর্ধ্বাংশ বেঁধে রাখা হয়, এবং পরে ওই অংশ কেটে নারী ব্যাক্ত করে তার সৎকার সম্মান।


      🌊🌊🌊জল সমাধি 🌊🌊🌊


দেশে বিদেশে নানা রকম জল সমাহীতকরণ এর উদাহরণ রয়েছে। বেহুলা লখিন্দরের গল্পে জানা যায় প্রাচীন বাংলায় কলার ভেলায় মৃতদেহ জল সমাধির ঘটনা।

সমুদ্র যাত্রা পথে করো মৃত্যু হলে পশ্চিমা সংস্কার অনুযায়ী মৃতদেহ সমাহীত হয় জল রাশির অন্দরে।

মৃতদেহ দাহ করে তার চিতাভস্ম অথবা কবরস্থ অস্থির জল বিসর্জন বিভিন্ন ধর্মে দেখা যায়।

তবে স্থলভূমিতে মারা গিয়েও প্রবালের মাঝে নিজেকে মিশিয়ে সমুদ্রের তলদেশে চিরনিদ্রায় শায়িত হতে চাওয়ার বিচিত্র এ শখের জন্ম গত শতকের শেষদিকে। সমুদ্র সৎকারের প্রথম ধাপে মৃত ব্যক্তিকে দাহ করা হয়। তারপর থেকে যাওয়া ছাইকে কনক্রিটের সঙ্গে মিশিয়ে প্রবালের বল বানানো হয়। এরপর সেই বলকে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ দিকে সমুদ্র উপকূলের নির্দিষ্ট জায়গায় মৃত ব্যক্তি বা তার প্রিয়জনদের পছন্দের জায়গায় চিরদিনের জন্য ডুবিয়ে দেওয়া হয়।



তবে জল সমাধির সবচাইতে নৃশংস উদাহরণ পাওয়া যায় ‘Viking funeral’ ভাইকিং সৎকার ব্যবস্থায়।



ভাইকিংদের কোনো গোষ্ঠীপতি মারা গেলে প্রথম পর্বে তার মৃতদেহটি দশদিনের জন্য এক অস্থায়ী কবরে রাখা হতো। এ সময়ের মাঝে তার জন্য নতুন কাপড় বানানো হতো। একইসাথে তার কোনো ক্রীতদাসীকে তার সাথে যোগ দেয়ার জন্য প্রস্তুত করা হতে থাকতো। এ সময় তাকে রাত-দিন পাহারার মাঝে রাখা হতো এবং প্রচুর পরিমাণে উত্তেজক পানীয় পান করানো হতো।


এরপর যখন সৎকারের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হতো, তখন দুর্ভাগা সেই মেয়েটি একের পর এক গ্রামের সব তাবুতেই যেতে বাধ্য হতো। সেসব তাবুর পুরুষেরা তার সাথে মিলিত হয়ে জানাতো সর্দারের প্রতি সন্মান।

সবগুলো তাবু ঘোরা শেষে মেয়েটি যেত আরেকটি তাবুতে যেখানে তার জন্য অপেক্ষা করতো ছয়জন ভাইকিং পুরুষ। তারাও তার সাথে মিলিত হতো। এরপরই দড়ি দিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে দুর্ভাগা সেই মেয়েটিকে মেরে ফেলা হতো। মৃত্যু নিশ্চিত করতে সেই গোত্রেরই মহিলা প্রধান তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করতেন।এরপর সেই মেয়ে আর তার মনিবের মৃতদেহ একই কাঠের নৌকায় তুলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হতো সেখানে। এটি করা হতো যাতে পরকালে গিয়ে মেয়েটি তার মনিবের ঠিকঠাক সেবা-যত্ন করে সেই ব্যাপারটি নিশ্চিত করতেই।

                  👰‍♂️👰‍♂️মৃত পাত্র👰‍♂️👰‍♂️


অবিবাহিত ছেলে বা মেয়ের অকাল মৃত্যুর ঘটনা বড় বেদনাদায়ক। কিন্তু চীনের শাৎসি গ্রামবাসীরা শোক করেই এবিষয়ের ইতি টানেন না। তাদের বিশ্বাস, যে বাড়ির ছেলে অবিবাহিত অবস্থায় মারা গেছে সে বাড়ি অভিশপ্ত ।এ বাড়িতে মঙ্গলজনক কিছু হয় না এবং এভাবে মারা গেলে মৃতের আত্মাও কোনো শান্তি পায় না। তাদের ধারণা এই ছেলের বিয়ে না হলে এই পরিবারেও কোনো শান্তি আসবে না। তাই মৃত ছেলের বিয়ে দিতে তখন তৎপর হয়ে ওঠে পরিবার। মৃত ছেলেকে নিশ্চই কোনো জীবিত মেয়ে বিয়ে করবে না। তাই খোঁজ করা হয় সেই মেয়ের যে অবিবাহিত থেকেই মারা গেছেন।এই গ্রামের বেশিরভাগ লোকজন খনিতে কাজ করেন বিধায় অল্প বয়সে মারা যাওয়াটা স্বাভাবিক। তবে অনেক সময় মৃত ছেলের জন্য মৃত অবিবাহিত পাত্রী পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে না পেলে মৃত ছেলেকে সমাধিস্থ করা হয়। তবে পরবর্তীতে যখনই পাত্রীর খোঁজ পাওয়া যায় তখনই কবর থেকে মৃতদেহ তুলে মহাসমারোহে তাদের বিয়ে দেয়া হয়।



মৃত পাত্রের কবরে শয়ন মৃত পাত্রীর অপেক্ষায়! হায়!


       🛏️🛏️ঝুলন্ত কবরস্থান🛏️🛏️


সমাধিস্থ করার এই পদ্ধতি প্রাচীন চীনের কয়েকটি বংশের মধ্যে দেখা যেতো। এই সৎকারে মৃতদেহকে কফিনে রেখে উঁচু পাহাড়ের গায়ে অবস্থিত শিলার উপর ঝুলিয়ে রেখে দেওয়া হতো। তারা মনে করতেন মৃতদেহ আকাশের কাছাকাছি রাখা উচিত যাতে করে তা বন্যপ্রাণীদের নাগালের বাইরে এবং সৃষ্টিকর্তার কাছাকাছি থাকতে পারেন।




🔥🔥🔥সতীর পুণ্যে পতির পূণ্য🔥🔥🔥


 যৌণ সক্ষম হলেই নারীকে বিবাহের ছাড়পত্র দেওয়া যায়?

হ্যাঁ তাও ছিল এক সময়, এই ভারতেই ছিল।

মহর্ষি যাজ্ঞবল্ক্য বা যজ্ঞবল্ক্য (সংস্কৃত: याज्ञवल्क्य) মতানুযায়ী..

'অষ্ট বর্ষে ভবেৎ গৌরী,নব বর্ষে চ রোহিণী,

দশম বর্ষে ভবেৎ কন্যা তদুরধং রজঃস্বলা।

পিতা চৈব মাতা তস্য জ্যেষ্ঠভ্রাতা তথৈবচ,

ত্রয়স্তে নরক যান্তি দৃষ্টা কন্যাং রজঃস্বলা।।'

সুতরাং অবিবাহিত মাসিক রক্তস্রাবি নারী দেখা মহাপাপ অতএব পুতুল খেলার বয়সে যৌণ ক্রিয়ার মঞ্চে তুলে ধর। কখনো বর্ণ তথা কুল রক্ষার দায়ে অশীতিপর বৃদ্ধের সাথে।

এবং বৃদ্ধের মৃত্যু হলে!

সতীদাহ প্রথা বা ‘সহমরণ’  স্বামীর শব দাহের সঙ্গে বিধবা স্ত্রীকে জীবন্ত দাহ করার পূর্বেকার হিন্দুধর্মীয় প্রথা। 



সংস্কৃত ‘সতী‘ শব্দটি আক্ষরিক অর্থে এমন সতীসাধ্বী রমণীকে বোঝায় যিনি তার স্বামীর প্রতি চূড়ান্ত সততা প্রদর্শন করেন এবং তার আত্মীয়-স্বজনদের প্রতিও থাকেন সত্যনিষ্ঠ। কিন্তু একটি আচার হিসেবে সতীদাহের অর্থ হলো মৃত স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর সহমরণের ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা এবং ওই অনুষ্ঠানে তূরীবাদক জনতার মাঝে স্বামীর শেষকৃত্যের চিতায় আরোহণ করা। কবে এবং কিভাবে এ ধরনের আচার ধর্মীয় প্রথারূপে গড়ে উঠেছে তা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না। গ্রিক লেখক ডিওডোরাস (আনু. ৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) এক সতীদাহের ঘটনার বর্ণনা দেন। এই বর্ণনার সঙ্গে আঠারো শতকের প্রচলিত সতীদাহ ব্যবস্থার প্রায় অবিকল মিল রয়েছে। অতীতে বিশ্বের বহু সমাজে মানুষের আত্মাহুতি প্রথার অস্তিত্ব ছিল বলে নৃবিজ্ঞানী ও ঐতিহাসিকরা মোটামুটি একমত।



 রাজপুতরা খুব ঘটা করে এই অনুষ্ঠানটি পালন করত। কিন্তু বাংলাসহ ভারতবর্ষের সকল প্রদেশে হিন্দুদের কোন কোন বর্ণের লোকেরা এই অনুষ্ঠান পালন করত ভিন্নতরভাবে।

খ্রিস্টান মিশনারি, ঈঙ্গ-ভারতীয় সংবাদপত্র এবং রাজা রামমোহন রায়সহ কতিপয় দেশীয় সংস্কারবাদী জনহিতকর সংস্কারের পক্ষে সমর্থন যোগান। অবশেষে নিজ দেশের সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় গভর্নর জেনারেল লর্ড উইলিয়ম বেন্টিঙ্ক (১৮২৮-১৮৩৩) রেগুলেশন XVII, ১৮২৯ পাস করেন। বেন্টিঙ্ক নিজেও একজন মানবহিতৈষী সংস্কারপন্থী ছিলেন। এই আইনে ‘সতীদাহ প্রথা বা হিন্দু বিধবা নারীকে জীবন্ত দাহ বা সমাধিস্থ করা বেআইনি’ বলে ঘোষণা করা হয়।



তবে সৎকার তো রইলই, সৎকার রূপে সংরক্ষণ করা হয় বিভিন্ন মতাবল্বীদের মধ্যে।

মমিকরন তারই এক উদাহরণ।

আগামী পর্বে থাকবে তারই উল্লেখ।



তথ্য ও ছবি সাহায্যে অন্তর্জাল।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

স্বকাম সমাচার

নিষিদ্ধ অঙ্গের নিদানতত্ত্ব

ভবিষ্যতের ভয়